প্রধান প্রতিবেদক, ইব্রাহিম রানাঃ মোঃ জুম্মন মিয়া দীর্ঘ বছর যাবত দনিয়া ইউনিয়ন এলাকার প্রতিনিধিত্ব করে আসছেন। দনিয়া ইউনিয়ন মেম্বার থেকে শুরু করে চেয়ারম্যান পর্যন্ত হয়েছেন জনগণের আস্থা ও ভালোবাসায়। বর্তমানে তিনি ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ৬১ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর। বিগত সময়ে বাংলাদেশের পরিস্থিতি অনুযায়ী এলাকায় তার কর্মকাণ্ডে জনগণ খুবই আস্থাশীল। ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ৬১ নং ওয়ার্ডটি খুবই সুরক্ষিত বলে দাবি করেন কাউন্সিলর মোঃ জুম্মন মিয়া এই ব্যাপারে তার সাথে কথা বললে তিনি জানান, আমার ওয়ার্ডে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করতে আমি বদ্ধপরিকর। ৬১ নং ওয়ার্ডের নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করতে মাননীয় মেয়র ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপসের নির্দেশে এলাকায় আমরা প্রত্যেকটি সেন্টারে মশক নিধনের জন্য স্প্রে করছি, বয়স্ক ভাতা দিচ্ছি, মানুষ যাতে যেখানে সেখানে ময়লা ফেলতে না পারে সেই লক্ষ্যে এলাকার প্রত্যেকটি বাসা থেকে সিটি কর্পোরেশনের গাড়ি কর্তৃক ময়লা নেওয়ার ব্যবস্থা করছি। এছাড়াও আমার এলাকার রাস্তাঘাট গুলো বেশ উন্নত যদিও কিছু রাস্তাঘাট মেরামতযোগ্য সেগুলোর ব্যাপারে মাননীয় মেয়রের কাছে আবেদন করেছি। বর্তমানে আমাদের এলাকায় পানি ও গ্যাসের কিছুটা সংকট রয়েছে আমি আশা করছি খুব অচিরেই এইসব সমস্যার থেকে জনগণ পরিত্রাণ পাবে। বিগত করোনাকালে মানুষ যখন ঘর বন্দী ছিলেন তখন তিনি নিম্ন আয়ের মানুষের ঘরে ঘরে পৌছে দিয়েছে ত্রান সামগ্রী। প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া ত্রাণ সামগ্রী দেওয়ার পরেও নিজ উদ্যোগে যারা মধ্যম আয়ের মানুষ তাদের ঘরে রাতের আঁধারে ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দিয়েছেন।বর্তমানে মাদক চাঁদাবাজি সন্ত্রাস এর সংখ্যা যেন বেড়েই চলেছে এই ব্যাপারে তার সাথে কথা বললে তিনি বলেন, আমরা চাই মাদক ও সন্ত্রাস মুক্ত সমাজ। যারা এসব করে বেড়ায় তারা দেশের শত্রু জাতির শত্রু মাদক ও সন্ত্রাসের আমরা জিরো টলারেন্স নীতিমালা নির্ধারন করেছি। যেখানেই এইসব অনৈতিক কর্মকান্ড দেখবো সেখানেই আমরা প্রতিবাদ করবো।যেহেতু আমার ওয়ার্ডটি যাত্রাবাড়ী ও কদমতলী অন্তর্ভুক্ত সেক্ষেত্রু কদমতলী থানার ওসি জামাল উদ্দিন মীর ও যাত্রাবাড়ী থানার ওসি মাজহারুল ইসলাম তাদের দুই জনের সম্মিলিত চেস্টায় আমাদের ৬১ নং ওয়ার্ডটি মাদক সন্ত্রাস চাদাবাজ ও অন্যান্য অনৈতিক কর্মকান্ড ৯০ ভাগ নির্মূল করতে আমরা সক্ষম হয়েছি।