রাহাদ হোসেনঃ নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ থানাধীন তারাবো পৌরসভা নির্বাচন আসন্ন। প্রতিটি ওয়ার্ডের জনগণের প্রত্যাশা একজন যোগ্য প্রার্থী নির্বাচিত হবেন।
আমি মুরগাকুলের সমস্ত চতুরা সরকারি হালতের রাস্তা ছাত্র জীবনেই করেছি। আমি রাজনীতিতে সর্বপ্রথম এসেছি আমার গঠিত একটি সংস্থা গ্রাম উন্নয়ন তরুণ সংঘ এর মাধ্যমে। আমি করোনা দুর্যোগকালীন সময়ে আমার নিজস্ব অর্থায়নে চাল, ডাল, সাবান, মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিতরণ করেছি। আমি নির্বাচিত হলে এলাকার মসজিদ কমিটি সমাজ উন্নয়ন কমিটি, থানা কমিটির সাথে সমন্বয় করে মাদক, ইভটিজিং নির্মূল করব। আমাদের এই ওয়ার্ডে এখনো জলাবদ্ধতা এবং পানি সমস্যা রয়েছে আমি অবশ্যই জলাবদ্ধতা পানি সমস্যা নির্মূল করব, শতভাগ নিষ্কাশন ব্যবস্থা করব।জনগণ নির্বাচিত করলে আমি বিগত কাউন্সিলরদের দুর্নীতি অনিয়ম থেকে শিক্ষা নিয়ে এই ওয়ার্ডটি সাজাবো। স্বাধীনতা পুরস্কার-২০২০ খেতাব প্রাপ্ত রূপগঞ্জের উন্নয়নের রূপকার বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী বীরপ্রতীক এমপি এর উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখব।আমি বাল্যবিবাহ বন্ধ করতে নারীশিক্ষা জোরদার করব।আর্থিক সমস্যার কারণে যে সকল মেয়েদের বাল্যবিবাহ দিয়ে দেয় বাল্যবিবাহ রোধ করে তাদের পড়াশোনার ব্যবস্থার জন্য আমি আর্থিক সহায়তা করব। আমার ওয়ার্ডের সরকারি প্রাইমারি স্কুল আছে ১টি কিন্তু উচ্চ বিদ্যালয় নেই। আমি নির্বাচিত হলে সরকারের কাছে জোর দাবি জানিয়ে উচ্চ বিদ্যালয় তৈরি করব। আমার ওয়ার্ডে অবশ্যই শতভাগ শিক্ষিত নিশ্চিত করবো। আমার বাসায় দারোয়ানও নেই, আমার ঢাকায় কোন বাড়িও নেই, তবে আমি আমার ওয়ার্ডের জনগণকে মিডিয়ার মাধ্যমে জানাতে চাচ্ছি, আমি নির্বাচিত হলে আমার এলাকার জনগণকে প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী উন্নয়ন করবো। আমি নির্বাচিত হলে কাউকে মৃত্যু সনদের জন্য কাউন্সিলর অফিসে আসতে হবে না আমি নিজে গিয়ে মৃত্যু সনদ পৌঁছে দিব বাসায়। যাত্রামুড়ার জনগণের জন্য সপ্তাহে আমি ১দিন অফিস করবো। ভূমি দস্যুদের উৎপাত এ যেন সাধারণ জনগণ হয়রানি না হয় সেদিকে খেয়াল রাখবো এবং যারা সাইনবোর্ড লাগিয়ে ভূমি দখল করে তাদের সাইনবোর্ড উঠিয়ে ফেলব। আমি কাউকে প্রতিদ্বন্দ্বী মনে করিনা,আমি ৯০ ভাগ নিশ্চিত আমি জয়ী হব যদি সুষ্ঠু নির্বাচন হয়। বিগত কাউন্সিলর এই ওয়ার্ডের জনগণের পাশে ছিল কি না ছিল না সেটা জনগণ আমাকে ভোট দিয়ে প্রমাণিত করে দিবে। আমি জনগণের দোয়া এবং ভালোবাসা প্রত্যাশী। আল্লাহ আমার শক্তি সততা আমার সাহস। জনগণের হাতে আমার জয় আমি নেতা হতে আসিনি। আমি জনগণের সেবক হতে চাই।এই মানুষটি কাউন্সিলর হলে মানুষের সেবায় কতটুকু করতে পারবেন এ ব্যাপারে এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং জনগণ জানায়, আমজাদ হোসেন সর্বসময় আমাদের ওয়ার্ডের মানুষের পাশে ছোটকাল থেকেই ছিলেন। মানবসেবায় ছাড়া এই মানুষটি কিছুই বোঝেনা। সততার সাথে চলে যাচ্ছে এবং সর্বসময় অন্যায় কে প্রশ্রয় দেয়নি। অন্যায়ের বিরুদ্ধে তিনি ছিলেন সোচ্চার। তার মতো একজন যোগ্য ব্যক্তি কাউন্সিলর হলে আমাদের ওয়ার্ডের উন্নয়ন বিগত কাউন্সিলরদের অনিয়ম-দুর্নীতি থেকে মুক্তি পাবে।