1. admin@deshomanusherbarta24.com : admin :
বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুক্তিযুদ্ধের জীবিত খাতায় আমার নামটি চাই-বীর মুক্তিযোদ্ধা বকুল হোসেন চৌধুরী - দেশ ও মানুষের বার্তা
বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ০৮:৩৯ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজঃ
খিলগাঁও মডেল কলেজের ৯৪/৯৬ ব্যাচের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত ছাত্রদলের ৪৬ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সাজ্জাতের বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা কাজিরগাঁও জামিয়া মদিনাতুল উলুম নূরানী মাদ্রাসা বার্ষিক পরীক্ষার ফলাফল ও পুরষ্কার বিতরনী অনুষ্ঠিত শিক্ষার্থীদের বার্ষিক পরীক্ষার ফলাফল ও পুরস্কার দিলেন মোঃ জাকির হোসেন মাদ্রাসার কোমলমতি শিশুদের হাতে নানা ধরনের গিফট ও পুরষ্কার বিতরণ করেন জাকির হোসেন কোন্ডা ইউনিয়ন বিএনপির মতবিনিময় সভায় কাজী মোজাম্মেল হক মিন্টুর বিশাল মিছিল কোন্ডা ইউনিয়ন বিএনপির মতবিনিময় সভায় বিশাল গাড়ি বহর ও মিছিল নিয়ে জাকির হোসেন দক্ষিণ পানগাঁওয়ে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন মোঃ জাকির হোসেন বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার কাউন্সিলের বিজয়দিবস উদযাপন ও গুনিজন সম্মাননা প্রদান  আমরা আশাবাদী এএস ওয়ারিয়র্স ফাইনাল পর্যন্ত যাবে ইনশাল্লাহ-মিঠু

বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুক্তিযুদ্ধের জীবিত খাতায় আমার নামটি চাই-বীর মুক্তিযোদ্ধা বকুল হোসেন চৌধুরী

রিপোর্টার নাম:
  • আপডেট সময়: শনিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ২৫৭ বার পঠিত

রাহাদ হোসেনঃ মুক্তিযুদ্ধের দুটি খাতা। একটি জীবিিত খাতা একটি মৃত্যুুু খাতা। বিজয়ের এই মাসে প্রতিবেদক এর সাথে বকুল হোসেন চৌধুরী নামে একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা বলেন, আমি বকুল হোসেন চৌধুরী (৬৭), কর্নেল ওসমানীর আন্ডারে আমি নারায়ণগঞ্জে মুক্তিযুদ্ধ করি। আমি মুক্তিযুদ্ধের সময়় পাগলা রেললাইন ব্রিজ, পাগলা বাজারে অপারেশন করে দুইটা আর্মি মেরেছি চাকু দিয়ে।ওই অপারেশনে পাঠান নামে একজন হোমিওপ্যাথি ডাক্তার কে পাকিস্তানি আর্মিরা ধরে নিয়ে গুলি করে মেরে ফেলে। যুদ্ধের সময় ফতুল্লা স্টেশনে খাল দিয়ে সাঁতরিয়ে গিয়ে আরও দু’জনকে গলি দিয়ে মেরেছি। ডগাইর যেদিন ৫ জন আর্মি স্যালেন্ডার করেছিল সেদিন আমি অলু কমান্ডারের সাথে ছিলাম। আমার চাচাতো ভাই শত্রুতা করে সকল কাগজপত্র নিয়ে পুড়ে ফেলেছে। মুক্তিযোদ্ধার জীবিত খাতায় নামের জন্য অনেক চেষ্টা করেছি। কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে জীবিত খাতায় নামটি উঠাতে গেলে বিপুল পরিমাণে অর্থ চায় কিছু স্বার্থান্বেষী মহল। মুক্তিযুদ্ধ করেছি টাকা দিয়ে সার্টিফিকেট নেওয়ার জন্য নয়় তাই এখনও পর্যন্ত মুক্তিযুদ্ধের জীবিত খাতায় আমার নাম আসেনি। আমি বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসি। এখন দেলপাড়া টেম্পো স্ট্যান্ড এ থাকি। সততার সাথে একটি চায়ের দোকানদারি করি যাচ্ছি। আমার এক ছেলে এক মেয়ে। আমার ছেলে স্বল্প বেতনে চাকরি করতো। কিন্তু করোনার কারণে এখন চাকরি নেই।

আমার সহ যোদ্ধা ছিলেন ভাইস চেয়ারম্যান আকবর, নন্দলালপুরের পাখি, কমান্ডার অলু, পাগলার মরহুম মান্নান সাহেবের ছেলে মরহুম শফিক।

আমার আজও মনে আছে বর্তমান এমপি আলহাজ্ব একেএম শামীম ওসমান সাহেবের বাসায় আমাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে আদর করে বলেছিল তুমি অনেক দিন বেঁচে থাকো।

বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমি শুধু বলতে চাই, মুক্তিযুদ্ধের জীবিত খাতায় আমার নামটি চাই।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরও খবর..
© All rights reserved © 2021 Deshomanusherbarta24
Theme Customized BY WooHostBD