1. admin@deshomanusherbarta24.com : admin :
বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুক্তিযুদ্ধের জীবিত খাতায় আমার নামটি চাই-বীর মুক্তিযোদ্ধা বকুল হোসেন চৌধুরী - দেশ ও মানুষের বার্তা
বুধবার, ২১ মে ২০২৫, ০৮:৫২ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজঃ
জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে ৫ নং ওয়ার্ড কুতুবপুর ইউনিয়ন বিএনপির প্রস্তুতি সভা  দৌলতপুরে চেয়ারম্যান সেন্টুর নিদর্শনায় বাবুল মেম্বারের মাটিভরাট কাজের ভিত্তিপ্রস্তর শুভ উদ্বোধন। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনে  শুভেচ্ছা জানালেন রূপগঞ্জ উপজেলা মৎস্যজীবী দল দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনে শুভেচ্ছা জানালেন রূপগঞ্জ উপজেলা মৎস্যজীবী দল পল্টনে শ্রমিক দিবসের সমাবেশে রূপগঞ্জ উপজেলা মৎস্যজীবী দলের বিশাল মিছিল ফতুল্লায় বিএনপির সমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে কুতুবপুর ইউনিয়ন বিএনপির প্রস্তুতি সভা। মোঃ মাসুদ খান এর উদ্যোগে ফিলিস্তিনিদের জন্য দোয়ার আয়োজন ওয়ায়েস করনী আদর্শ নগর আ/এ উন্নয়ন কমিটির উদ্যােগে ২৭০টি পরিবারের মাঝে ঈদ খাদ্য সামগ্রী বিতরণ আমতলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে নিম্ন আয়ের মানুষের মাঝে ঈদ উপহার সামগ্রী আপনারা মূলত আমার নেতা তারেক রহমানের আহবানে তার ঈদ উপহার নিতে এসেছেন- অধ্যাপক মামুন মাহমুদ

বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুক্তিযুদ্ধের জীবিত খাতায় আমার নামটি চাই-বীর মুক্তিযোদ্ধা বকুল হোসেন চৌধুরী

রিপোর্টার নাম:
  • আপডেট সময়: শনিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ২৮৯ বার পঠিত

রাহাদ হোসেনঃ মুক্তিযুদ্ধের দুটি খাতা। একটি জীবিিত খাতা একটি মৃত্যুুু খাতা। বিজয়ের এই মাসে প্রতিবেদক এর সাথে বকুল হোসেন চৌধুরী নামে একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা বলেন, আমি বকুল হোসেন চৌধুরী (৬৭), কর্নেল ওসমানীর আন্ডারে আমি নারায়ণগঞ্জে মুক্তিযুদ্ধ করি। আমি মুক্তিযুদ্ধের সময়় পাগলা রেললাইন ব্রিজ, পাগলা বাজারে অপারেশন করে দুইটা আর্মি মেরেছি চাকু দিয়ে।ওই অপারেশনে পাঠান নামে একজন হোমিওপ্যাথি ডাক্তার কে পাকিস্তানি আর্মিরা ধরে নিয়ে গুলি করে মেরে ফেলে। যুদ্ধের সময় ফতুল্লা স্টেশনে খাল দিয়ে সাঁতরিয়ে গিয়ে আরও দু’জনকে গলি দিয়ে মেরেছি। ডগাইর যেদিন ৫ জন আর্মি স্যালেন্ডার করেছিল সেদিন আমি অলু কমান্ডারের সাথে ছিলাম। আমার চাচাতো ভাই শত্রুতা করে সকল কাগজপত্র নিয়ে পুড়ে ফেলেছে। মুক্তিযোদ্ধার জীবিত খাতায় নামের জন্য অনেক চেষ্টা করেছি। কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে জীবিত খাতায় নামটি উঠাতে গেলে বিপুল পরিমাণে অর্থ চায় কিছু স্বার্থান্বেষী মহল। মুক্তিযুদ্ধ করেছি টাকা দিয়ে সার্টিফিকেট নেওয়ার জন্য নয়় তাই এখনও পর্যন্ত মুক্তিযুদ্ধের জীবিত খাতায় আমার নাম আসেনি। আমি বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসি। এখন দেলপাড়া টেম্পো স্ট্যান্ড এ থাকি। সততার সাথে একটি চায়ের দোকানদারি করি যাচ্ছি। আমার এক ছেলে এক মেয়ে। আমার ছেলে স্বল্প বেতনে চাকরি করতো। কিন্তু করোনার কারণে এখন চাকরি নেই।

আমার সহ যোদ্ধা ছিলেন ভাইস চেয়ারম্যান আকবর, নন্দলালপুরের পাখি, কমান্ডার অলু, পাগলার মরহুম মান্নান সাহেবের ছেলে মরহুম শফিক।

আমার আজও মনে আছে বর্তমান এমপি আলহাজ্ব একেএম শামীম ওসমান সাহেবের বাসায় আমাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে আদর করে বলেছিল তুমি অনেক দিন বেঁচে থাকো।

বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমি শুধু বলতে চাই, মুক্তিযুদ্ধের জীবিত খাতায় আমার নামটি চাই।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরীর আরও খবর..
© All rights reserved © 2021 Deshomanusherbarta24
Theme Customized BY WooHostBD