নিজস্ব প্রতিনিধিঃ নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লা থানাধীন কুতুবপুর ইউনিয়ন এর গরিব-দুঃখীদের সবচেয়ে কাছের বন্ধু মোঃ আব্দুল মালেক মুন্সি। যিনি মালেক সংসদের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান এবং একজন যুবলীগ নেতা। বিএনপি-জামাতের শাসনামলে নারায়ণগঞ্জ এর লৌহ মানব বর্তমানে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের এমপি শামীম ওসমানের নির্দেশনা অনুযায়ী তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে বুকে ধারণ করে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করেছেন। বহুবার জেল জুলুম সহ্য করেছেন এই ত্যাগী আওয়ামী যুবলীগ নেতা। এই মানুষটি নিজের সাধ্য অনুযায়ী মানুষের উপকারে ঝাঁপিয়ে পড়েন সর্বসময়। ঝড়, জলোচ্ছ্বাস কিংবা প্রাকৃতিক দুর্যোগে জনগণের পাশে থেকে সাহায্য সহযোগিতা করেন সর্বসময়। অসহায় পথ শিশুদের কাছে তিনি গরিবের মিয়াভাই নামে পরিচিত। তিনি শিশুদের শিক্ষার বিকাশে সর্ব সময় উৎসাহ যোগান। পঙ্গু, প্রতিবন্ধী দের নিজস্ব অর্থায়নে মানব সেবা দিয়ে থাকেন এই মহৎ মনের মানুষটি। শুধু তাই নয়, বিগত করোনায় অসুস্থ থাকা সত্ত্বেও তার মালেক সংসদের সকল সদস্যদের অসহায়দের সেবা প্রদানের জন্য নির্দেশনা দেন এবং মালেক সংসদের প্রতিটি সদস্য কুতুবপুর ইউনিয়ন প্রতিটি ওয়ার্ডে এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ৫৯ নং ওয়ার্ডের প্রতিটি এলাকায় ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দিয়েছেন। কিন্তু এবছরের করোনার দ্বিতীয় প্রকোপের শুরু থেকেই তিনি ভারতে তার হাতের জন্য চিকিৎসাধীন অবস্থায় ছিলেন। অন্যদিকে, অসহায় গরীব মানুষ গুলো তার জন্য হাত তুলে দোয়া করেছেন তিনি যেন দ্রুত সুস্থ হয়ে ফিরে আসেন। অনেক গরীব অসহায় মানুষকে এই আব্দুল মালেক মুন্সি কখনো অর্থ কখনো খাবার সামগ্রী দিয়ে সচ্ছল করে রেখেছেন। ঠিক তখনই, এই মানুষটি কুতুবপুরে রমজানের প্রথম দিন আসার পরেই নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী মাসব্যাপী দৈনিক ২০০ অসহায় দুঃস্থ পরিবারের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ কার্যক্রম এর ব্যবস্থা চলমান রেখেছেন। অনেক বিত্তবান যখন হাত গুটিয়ে বসে রয়েছেন তখন এই মহৎ মনের মানুষটি মানবসেবায় যে অবদান রেখেছেন তা সত্যিই অকল্পনীয়। এর জন্যই জনগণ তাকে গরিবের হাতিম তাই বলে ডাকে। শুধু তাই নয়, সৎ ও ন্যায়ের পথে চলা কলম সৈনিক সাংবাদিকদের পাশে নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী আর্থিকভাবে সচ্ছল করে রেখেছেন।