নিজস্ব প্রতিনিধিঃ নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লা থানাধীন কুতুবপুর ইউনিয়ন পাগলাবাজার ব্যবসায়ী বহুমুখী সমবায় সমিতি লিঃ এর একজন সৎ সাহসী সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান বাচ্চু। যিনি আসন্ন কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৬ নং ওয়ার্ডের একজন মেম্বার পদপ্রার্থী।
এই মানুষটি এইতো কিছুদিন আগেও যখন কুতুবপুর বাসী মশার যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ তখন তিনি নিজে ৬ নং ওয়ার্ডে প্রতিনিয়ত মশক নিধন অভিযান চালিয়েছেন এবং চলমান রেখেছেন।
মাহবুবুর রহমান বাচ্চু সাংবাদিকদের সাথে বিশেষ সাক্ষাতকারে বলেন, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের নিয়ম অনুযায়ী বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী দেশের সর্বত্র লকডাউন চলছে। কিন্তু নারায়নগঞ্জের পঞ্চবটি, ফতুল্লা সহ বেশকিছু মার্কেট খোলা রয়েছে। ঠিক সেই দিক বিবেচনা করে, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আমার উদাত্ত আহ্বান, ব্যবসায়ীদের সবচেয়ে বেচাকেনার মৌসুম পবিত্র ঈদ উল ফিতর এবং ঈদ উল আযহা। এই দুইটা ঈদ কে কেন্দ্র করে রমজান মাসের থেকেই মার্কেটের দোকানদাররা সারা বছরের আয় উপার্জন নিয়ে ভাবে। তাই সকল স্বাস্থ্যবিধি মেনে সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত দোকান খোলা থাকলে অনেক ব্যবসায়ী সচ্ছল ভাবে চলতে পারবে। অন্যথায় পথে বসতে হবে। বঙ্গবন্ধু কন্যা সুদৃষ্টি দিলে ব্যবসায়ীরা বিপুল পরিমাণ ক্ষতি থেকে বেঁচে যাবে।
কিন্তু সম্প্রতি আমি কুতুবপুর ৬ নং ওয়ার্ডের মেম্বার পদপ্রার্থী হবার পর থেকে একশ্রেণীর স্বার্থান্বেষী মহল হিংসাত্মক মনোভাব নিয়ে আমাকে জড়িয়ে মিথ্যা অপবাদ দেওয়ার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। যাহা মিথ্যা, ভিত্তিহীন, বানোয়াট। সাংবাদিক ভাইদের কে আমি সর্বসময় সম্মান করি। কারণ তারা জাতির বিবেক দেশের সম্পদ। যারা মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে আমার ভালো কাজগুলো কে অপপ্রচার চালানোর চেষ্টা করেছে তাদেরকে যেন আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামীন সঠিক বুঝ দান করেন। আসলে ভালো কাজের পিছনে শত্রু বেশি। পাগলা বাজারে টু জালকুড়ি রোডে যখন ঘন্টার পর ঘন্টা জাম লেগে থাকত তখন আমরা পাগলাবাজার ব্যবসায়ী বহুমুখী সমবায় সমিতির সকল সদস্য কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মনিরুল আলম সেন্টুর নির্দেশনা
সহ ফতুল্লা মডেল থানা সাবেক অফিসার ইনচার্জ আসলাম ভাইয়ের সহায়তায়
দীর্ঘ ৩০ বছরের যানজট নিরসন করতে সক্ষম হয়েছি।কোন চাঁদাবাজি ছাড়াই কমেছে নারায়ণগঞ্জের জালকুড়ি টু পাগলা রোডের দীর্ঘ যানজট।