
নিজস্ব প্রতিনিধিঃ তৎকালীন সময় ১/১১ তে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জন্য যাত্রাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগ সদ্য সাবেক সাধারণ সম্পাদক, ঢাকা-৫ সংসদীয় আসন ১৪ দলের সমন্বয়ক, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৫ নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী এমপি পদপ্রার্থী হারুনর রশীদ মুন্নার ভুমিকা ঢাকা মহানগরের রাজপথে অনস্বীকার্য। দলের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভ্যানগার্ড হিসাবে ঢাকা-৫ আসনের রাজপথে মুন্না ছিলেন নিবেদিত প্রাণ। দীর্ঘ দিন কারাবরণ করে, দলের দুঃস্বময়ে রাজপথে আওয়ামি লীগের রাজনীতির জন্য অতন্দ্র প্রহরির মত ছিলেন সক্রিয়।
২০০৭ সালের ১৬ ই জুলাই তত্বাবধায়ক সরকারের আমলে শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে হারুনর রশিদ মুন্না যাত্রাবাড়ী-সায়াদাবাদ এলাকায় ব্যাপক ভাংচুর ও প্রতিবাদ, প্রতিরোধ বলয় তৈরী করেন। সে কারনে হারুনর রশিদ মুন্নার বিরুদ্ধে যাত্রাবাড়ী থানায় মামলা হয়। গ্রেপ্তারি হুলিয়া মামলা মাথায় নিয়েও শেখ হাসিনার মুক্তির জন্য ২,৯৮,৭৭০ টি গনস্বাক্ষর সংগ্রহ করে দলীয় কার্যালয়ে মহানগর দপ্তর সম্পাদক কুদ্দুস জমা দেন।
আজ ১১ই জুন গণতন্ত্রের মানসকন্যা রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার কারামুক্তি ও গণতন্ত্রের মুক্তি দিবস।
দিবসটি উপলক্ষে তৎকালীন সময়ের সেই স্মৃতিচারণ করে ঢাকা-৫ তৃণমূল আওয়ামী লীগের পরীক্ষিত ত্যাগী নেতা হারুনর রশীদ মুন্না তার ফেসবুক ভেরিফাইড আইডিতে স্ট্যাটাসের মাধ্যমে জানান-
১১ জুন গণতন্ত্রের মানসকন্যা রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার কারামুক্তি ও গণতন্ত্রের মুক্তি দিবস।
১১ জুন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কারামুক্তি দিবস । দীর্ঘ প্রায় ১১ মাস কারাভোগের পর ২০০৮ সালের ১১ জুন সংসদ ভবন চত্বরে স্থাপিত বিশেষ কারাগার থেকে মুক্তি পান তিনি।
সেনা সমর্থিত ১/১১ এর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই গ্রেফতার হন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় কারাগারের অভ্যন্তরে রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা অসুস্থ হয়ে পড়েন।
তখন বিদেশে চিকিৎসার জন্য তাঁকে মুক্তি দেয়ার দাবি ওঠে বিভিন্ন মহল থেকে। আওয়ামী লীগসহ অন্যান্য অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের ক্রমাগত চাপ, আপোসহীন মনোভাব ও অনড় দাবির পরিপ্রেক্ষিতে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার শেখ হাসিনাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়।
এই ক্যাটাগরীর আরও খবর..