সময়ের চাকা আরও এক পাক ঘুরে এল। বাংলা বর্ষপঞ্জিতে আজ রোববার শুরু হলো ১৪৩১ সনের দিন গণনা। বাঙালির জীবনে বৈশাখ মাসের এই প্রথম দিনটি কেবল বর্ষ শুরুর সূচনা দিনেই সীমিত নয়। নতুন বছরের নতুন দিনটি উদ্যাপিত হয় সবচেয়ে বড় উৎসবের উপলক্ষ হিসেবে। ঋতুভিত্তিক এই অসাম্প্রদায়িক উৎসবে অংশ নেন দেশের ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, ধনী, নির্ধন–নির্বিশেষে সব শ্রেণি-পেশার মানুষ।
উক্ত দিনে সকাল ৬ টা ৩০ থেকে বাঙ্গালী জাতীর ঐতিহ্য শুভ নববর্ষ ১৪৩১ উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ঐতিহ্যবাহী পহেলা বৈশাখ এর আলোচনা সভা ও বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়।
শোভাযাত্রাটি পুরান ঢাকার বাহাদুর শাহ পার্ক থেকে শুরু হয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর কেন্দ্রীয় কার্যালয় ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউ গুলিস্তান এসে সমাপ্ত হয়।
উক্ত আলোচনা সভা ও বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী, ওবায়েদুল কাদের।
সভাপতিত্ব করেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ সভাপতি, বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব আবু আহমেদ মন্নাফী।
সঞ্চালনায় ছিলেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব হুমায়ুন কবির।
বরাবরের মতো বিগত দিনে যারা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর প্রতিটি জাতীয় প্রোগ্রাম সফল করেছেন ঢাকা – ৫ সংসদীয় নির্বাচনী এলাকার অন্তর্গত যাত্রাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগ সর্বস্তরের সেই সব নেতৃবৃন্দ যারা বঙ্গবন্ধুর আদর্শিক রাজনীতিতে বিশ্বাসী, নৌকার স্বপক্ষে যারা কাজ করেছেন এবং আওয়ামী লীগ পরিবারের স্বপক্ষের সকল নেতৃবৃন্দ স্ব স্ব ব্যানার, ফেষ্টুন এবং মিছিল সহকারে কবি নজরুল সরকারি কলেজ এর প্রধান ফটক, লক্ষী বাজার সদরঘাট হইতে যাত্রাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক হারুনর রশীদ মুন্নার নেতৃত্বে উক্ত আলোচনা সভা ও বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন।
এ সময়, জননেতা হারুনর রশীদ মুন্নার সাথে বিশেষ সাক্ষাৎ করেন তার বিশ্বস্ত হাতিয়ার, আওয়ামী লীগ নেতা, মোঃ আব্দুল মালেক মুন্সী।
উক্ত সময় উপস্থিত ছিলেন, ৪৮ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর হাজী আবুল কালাম অনু, ৬১, ৬২, ৬৩ নং ওয়ার্ড সাবেক প্রতিষ্ঠাতা মহিলা কাউন্সিলর ফুলবানু পলি, কদমতলী থানা আওয়ামী লীগ সদস্য, মোঃ শহিদ মাহমুদ হেমী প্রমূখ।