আমি মনিরুল আলম সেন্টু (চেয়ারম্যান, কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদ) আমি ১৯৯৬-২০০১ আওয়ামী শাসন আমলে নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ও ফতুল্লা থানা যুবদলের সভাপতি এবং ২০০১ইং সালে কাউন্সিলের মাধ্যমে ফতুল্লা থানা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়ে আমার নেতৃত্বে ১/১১ এর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিপক্ষে আন্দোলন গড়ে তুলেছি এবং তৎকালীন সময়ে ফতুল্লা থানা বিএনপিকে সাংগঠনিক ভাবে শক্তিশালী ও ঐক্যবদ্ধ রেখেছি ও ২০০৯ইং সালে কাউন্সিলের মাধ্যমে ফতুল্লা থানা বিএনপি’র সিনিয়র সহ-সভাপতি নির্বাচিত হয়ে অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেছি। আমি নারায়ণগঞ্জ জেলার সর্ববৃহত্তম কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের পরপর চার বারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান।
৯০ দশকের স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন হইতে অদ্যবধি পর্যন্ত দলের একজন নিবেদিত প্রাণ ও সক্রিয় কর্মী হিসেবে বিএনপি’র সকল আন্দোলন সংগ্রামে আমার সামর্থের সবটুকু দিয়ে অংশগ্রহণ করেছি। আমি মনিরুল আলম সেন্টু ৯৬-০১ আমলে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী অভয়ারণ্য কুতুবপুরকে নিজের জীবনকে বাজি রেখে সন্ত্রাস মুক্ত করে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে কুতুবপুরকে বিএনপির ভোট ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছি।
আমি কখনো কোনদিন আওয়ামী লীগের কোন পর্যায়ে নূন্যতম সদস্য ছিলাম না, এখনো নাই এবং ভবিষ্যতে ও হবো না ইনশাআল্লাহ…
একটি নাম পরিচয়হীন ভূয়া ফেক আইডির মাধ্যমে ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের সভাপতি হিসেবে আমার নাম উল্লেখ করে সম্পুর্ণ কাল্পনিক ও ভৌতিক ভাবে আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করছে এবং জগন্য মিথ্যাচার চালাচ্ছে, আওয়ামী লীগের এহেন সাংগঠনিক পদ পদবীর সাথে আমার নূন্যতম কোন সম্পর্ক নাই। একটি কুচক্রী মহল ও কিছু আওয়ামী প্রেতাত্মা আমাকে বিএনপি এবং আমার অগণিত নেতাকর্মী—সমর্থক এবং ফতুল্লা ও সর্বোপরিভাবে নারায়ণগঞ্জের মানুষের কাছে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য সার্বক্ষণিকভাবে অপচেষ্টা করে যাচ্ছে, যা বরাবরের মত বিএনপি থেকে আমাকে দূরে সরিয়ে রাখতে নিকৃষ্ট ষড়যন্ত্রের অংশ মাত্র।
আমি আজীবন শহীদ জিয়াউর রহমানের আদর্শকে লালন করে এসেছি, আমি আরো দৃঢ়তার সাথে বলতে চাই কোন অপশক্তিই আমাকে বিএনপি থেকে বিগত দিনেও বিচ্ছিন্ন করতে পারেনি আগামীতেও পারবে না। অতএব বিএনপি’র কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ ও সকল নেতাকর্মী এবং দেশবাসিকে এ ধরনের মিথ্যা অপপ্রচারকে বিশ্বাস না করার জন্য সবিনয় অনুরোধ রইলো..
